অভ্র বিশাল কোম্পানীর মার্কেটিং হেড।bangla choti বিভিন্ন জায়গায় যখন
তখন যেতে হয়। অবশ্য বয়স তার কম। মাত্র আঠাশ। ভাল চাকরী, বেতন আর নিজের
ফ্ল্যাট। অ্যারেঞ্জড ম্যারেজে বিয়ে, ভাল মেয়ে পেতে কোন সমস্যাই হল না।
তেইশ বছরের লিনা যেমন দেখতে সুন্দর শিক্ষিত তেমনি ভাল বংশের ভাল চরিত্রের
মেয়ে। স্বামীর সাথে জোরে কথা বলে না, শান্ত মিষ্টি মেয়ে। বুক পাছা শরীর
বেশ সুগঠিত, চেহারা খুব আকর্ষনীয় সেক্সী না হলেও সুন্দর এবং ফর্সা। দুই
বছর হয়েছে ওদের সংসার। অভ্রর প্রত্যেকটা বিষয়ে পাই পাই হিসাব রাখে। সকালে
নাস্তা, রাতের ডিনার। কোন বিচ্যুতি নাই। সেক্স লাইফ মোটামুটি, সপ্তাহে
একদিনের বেশি এখন choti club আর হয় না। দুজনেরই এ ব্যাপারে তেমন ইচ্ছা
নাই। এটা একেবারে ডাল ভাতের মত বিষয়। এই অভ্রের সেক্স উঠল। অভ্র বেশ
ঘনীষ্ট হয়ে, এই সোনা চল করি। লীনা, না সোনা আজ না। অথবা লীনা, ঠিক আছে।
অভ্র শুধু পাজামাটা নামিয়ে লীনার উপর উঠে গেল। কিছুক্ষন বুক চোষা কচলানো।
তারপর লীনার সায়া ম্যাক্সী উঠিয়ে লিঙ্গ চালান বেশ কিছুক্ষণ। এই শেষ।
কোথায় যেন সব থেকেও ওদের মধ্যে সেই বন্ধনটা নেই। বিয়ের দুই বছরেও ওরা যেন
বেশ অপরিচিত।অভ্র ছিল ওর ভার্সিটির সুপারস্টার। ডজন খানিক প্রেম করেছে।
মেয়ে কচলেছে। সেক্স করেছে। তবে বিয়ে করার মত মেয়ে ওরা ছিল না। ডবকা
একেকটা মেয়ে। যেমন বুক পাছা। বিছানাতেও তেমন সেক্সী। উলটে পাল্টে সারা রাত
সেক্স করলেও প্রাণ ভরে না। এদের মধ্যে কয়েক জনের সাথে এখনো অভ্রের
সম্পর্ক আছে। মাঝে মধ্যেই হোটেলে কিংবা ওই মেয়েদের বাসায় গিয়ে সেক্স
চলে। এসব মেয়েদের কিছু বিবাহিত আবার কিছু চাকরিজীবী সিঙ্গেল। অভ্রের আরেক
বন্ধু রন আবার কখনো ওদেরকে জয়েন করে। রন ও অভ্র দুজনই পাকা চোদনবাজ। দুজন
আলাদা মেয়ে নিয়ে যায়, অথবা দুজনই এক মেয়ের সাথে পালা করে সেক্স করে।
আগে অভ্রের ফ্ল্যাটেই এসব হোত তবে অভ্রের বিয়ের কারণে আর হয় না।
বেশ
কিছু দিন ধরে সেক্সের মজা হচ্ছে না। তাই অভ্র সিদ্ধান্ত নিল মার্কেটিং
ট্যুরের নাম করে লিনার কাছ থেকে পালিয়ে কয়েক দিন মজা করবে। সব প্ল্যান
করে রনকে বলল। তবে রন বলল এখন ঢাকার বাইরে যেতে পারবে না আর ঢাকার ভিতরে
হোটেলে যাওয়াটাও রিস্ক তাই কোন বাসা ঠিক করতে বলল অভ্রকে। অভ্র কিছুটা
চিন্তিত হলেও মনে মনে সব ঠিক করে নিল। রন না গেলে নাই, একাই করবে ঢাকার
বাইরে যেতে ওর কোন সমস্যা নাই। তাই জেসমিনকে ফোন করল। জেসমিন বিবাহিতা। তবে
স্বামী বিদেশ থাকে। তাই ওর বাসা ফাকাই থাকে। ওর বাসাটা পাওয়া গেলে রনকেও
নেয়া যাবে।জেসমিন পাক্কা চোদন খোর একটা মেয়ে। ভার্সিটিতে সিনিয়র জুনিয়র
ক্লাসমেট এমনকি টিচারদের চোদন পর্যন্ত খেয়েছে। এখনো ওর বাসায় অনেক ছেলের
আসা যাওয়া। কম বয়সী ছেলে ছোকরা থেকে শুরু করে পঞ্চাশোর্ধ লোকের
যাতায়াত। অভ্র জানে জেসমিন ছাড়া এ সময় কেউ সময় দিতে পারবে না। জেসমিন
এর সাথে যোগাযোগ করলে ওর মনটা খারাপ হয়ে গেল। জেসমিনের বাবা মা বেড়াতে
এসেছে তাই ওর বাসায় হবে না, তাছাড়া ঢাকার বাইরেও যেতে পারবে না। তবে রাত
দশটা এগারোটা পর্যন্ত ঢাকার মধ্যে কোথাও হলে সমস্যা নাই। তাই অভ্র এবার
নতুন ফন্দী করল।sexy mom
রাতে
বাসায় ফিরে লিনাকে বলল জান আমি দুদিনের জন্য কাজে ঢাকার বাইরে যাচ্ছি।
তুমিও বাবার বাড়ি থেকে ঘুরে আস। অনেক দিন তো যাওনা ওদিকে।
প্রথমে লিনা না না করলেও পরে রাজি হোল। লিনার বাবার বাসা ঢাকার উত্তরাতে আর অভ্রর ধানমনডী। অভ্র ঢাকায় এসে সরাসরি লিনাকে বাবার বাসা থেকে নিয়ে আসবে।
প্রথমে লিনা না না করলেও পরে রাজি হোল। লিনার বাবার বাসা ঢাকার উত্তরাতে আর অভ্রর ধানমনডী। অভ্র ঢাকায় এসে সরাসরি লিনাকে বাবার বাসা থেকে নিয়ে আসবে।
সকালে
অফিসে যাওয়ার আগে লিনাকে সিএনজি করে বাবার বাসায় নামিয়ে দিল। নামার
সময় লিনাকে বলল ঘরের চাবিটা দিতে কারণ অভ্র কিছু একটা নিতে ভুলে গেছে।
লিনা চাবিটা দিয়ে দিল। অভ্রকে বিদায় দিয়ে লিনা বাবার বাসার দিকে রওনা
দিল। অভ্র বেশ খুশি খুশি মন নিয়ে অফিসে গেল। জেসমিনকে জানিয়ে দিল আর রনকে
পরে বলবে ভাবল। সারাদিন আগের সৃতি গুলো মনে পরতে থাকল। কিভাবে জেসমিনকে
চুম্বন করত। জেসমিন কি করে বাড়া চুষত। রন আর অভ্রকে দেখিয়ে দেখিয়ে
কিভাবে বাড়া নিয়ে খেলত। গুদে বাড়া নিয়ে কিভাবে মজা দিত। উফফ মাল
একটা।সারাদিন বাড়া ঠাটিয়ে অফিস থেকে বেশ আগে ভাগেই বেরিয়ে গেল অভ্র।
বিকাল চারটার দিকে উপস্থিত হল জেসমিনের বাসায়। জেসমিন চা নাস্তা দিয়ে
আপ্পায়ন করল। জেসমিনের বাবা মা এবং বোনের ছোট মেয়েটি ভিতরের ঘরে বিশ্রাম
নিচ্ছে। তাই এ সুযোগে অভ্র জেসমিনকে জড়িয়ে ধরে লম্বা চুম্বন লাগাল। আর
বুক পাছা টিপতে লাগল। এ কদিনে জেসমিনের পাছা বুকের সাইজ হয়েছে বিশাল। বেশ
কিছুক্ষন টেপা চোষা থাকা অবস্থায় ঘরের মধ্যে খেলতে খেলতে বাচ্চাটি ঢুকে
পড়ে ভয়ে পেয়ে গেল। জেসমিন তাড়াতাড়ি ছাড়িয়ে নিয়ে বলল, ছাড় ছাড়
এখানে আর না, তোমার বাসায় চল।
অভ্র
আর দেরী না করে জেসমিন কে নিয়ে রওনা দিল। সিএনজির ভিতরে আরো এক দফা চোষন
টেপন চলল। সন্ধা সাতটার দিকে অভ্রের বাসায় পৌছাল। অভ্র ইচ্ছা করেই একটু
দেরী করল যেন কেউ সন্দেহ না করে। যদিও এত বড় ফ্ল্যাট বিল্ডিংয়ে কেউ কারো
খোজ নেয় না। এগারো তলায় ডি ফ্ল্যাটের সামনে এসে দরজায় চাবি দিয়ে অভ্র
আর জেসমিন ভিতরে ঢুকল। জেসমিনকে ড্রয়িং রুমে বসিয়ে রেখে অভ্র ভিতরের দিকে
গেল। কিছু একটা ওর কাছে খটকা লাগছিল। বেড রুমের লাইট জ্বালান আর একটা
পরিচিত শব্দ আসছিল। হ্যা লীনার হাল্কা হাসি আর কোকানীর শব্দ পাওয়া যাচ্ছে।
অভ্রর বুকটা অজানা ভয়ে ছ্যাত করে উঠল। কাছে যেতেই, লীনা একা না আরো
একজনের কোকানর শব্দ পাওয়া যাচ্ছে। অবশ্যই এক জন পুরুষের। আরো কাছে যেতে
পরিচিত চোদনের পচ পচ শব্দ আর খাটের হাল্কা ক্যাচ ক্যাচ শব্দ।
বেড
রুমের দরজা খোলাই ছিল। পর্দা সুতা ফাক করে যা দেখল তাতে পুরোপুরি অবাক
হয়ে গেল অভ্র। ওর ভদ্র শালীন নিশপাপ স্ত্রী আরেকজন লোমশ পুরুষের উপরে উঠে
গুদে বাড়া নিয়ে উপর নিচ করছে। আর পুরুষ টি এক মনে লিনার দুধ দলাই মলাই
করে চলেছে। অসম্ভব সেক্সের বহিপ্রকাশ তাদের চোখে মুখে সর্বত্র। নিজের
বউয়ের এই কর্মকান্ড দেখে যদিও অভ্রের রাগ আসা উচিত তবুও সারাদিনের
উত্তেজনার ফল স্বরূপ ওর লিঙ্গ আবারো উত্থিত হতে শুরু করল। নিজের বিবেকের
তাড়নায় আপাতত কিছু না করার সিদ্ধান্ত নিল। পিছন থেকে জেসমিনের স্পর্শ
পেল। না জেসমিন কিছু দেখেনি ওকে কিছু দেখতে না দিয়ে টান দিয়ে অভ্র
ফ্ল্যাটের বাইরে চলে আসল।দরজা বন্ধ করে নিচে নামতে নামতে অভ্র চিন্তা করতে থাকল
No comments
Post a Comment